[১]অনলাইনে পণ্য বিক্রি বাড়লেও স্বাস্থ্য বিধি মেনে সরবরাহ হচ্ছে না
[২] ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বছরে ৮ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকার পণ্য অনলাইনে বিক্রি হয়। এবারে করোনায় বেড়েছে মুদিপণ্যের চাহিদা। তারপরে রয়েছে ওষুধ। দেশে খাদ্য সরবরাহকারী থেকে শুরু করে অনলাইনে নানা পণ্য বিক্রেতা রয়েছেন ১১ হাজার।
[৩] এর বাইরে মীনা বাজার বা স্বপ্নের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও অনলাইনে পণ্য সরবরাহ করছে।
[৪] অনলাইনে যেসব নিত্যপণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে তা স্বাস্থ্য বিধি মেনে করা হচ্ছে কিনা এনিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মনোয়ার মোস্তফা। তারমতে লকডাউন সময়ে অনলাইনে পণ্য বিক্রি কিছুটা হলেও অর্থনীতিকে রসদ জোগাবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, যারা ডেলিভারিম্যান তাদের স্বাস্থ্য কে পরীক্ষা করছে। বা বাজার থেকে যে পণ্য কিনে তারা সরবরাহ করছে তার বিশুদ্ধতা কে পরীক্ষা করবে।
[৫] যদিও অ্যাসোসিয়েশন বলছে সমস্ত সুরক্ষাবিধি মেনেই তারা ডেলিভারি পাঠাচ্ছেন। তারা পণ্য পরিবহনের জন্য ডিএমপির অনুমতিও নিয়েছেন। [৬] বিশ্বেও সবচেয়ে বড় অনলাইন বিক্রেতা অ্যামাজনের বিক্রি বাড়লেও আয় ২৯ শতাংশ কমেছে। এরজন্য অ্যামাজন বলছে, কর্মী ও পণ্যে স্বাস্থ্যবিধির জন্য তাদের অতিরিক্ত খরচ করতে হচ্ছে।